এর মধ্যে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ২৩৯ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে আনা হয়েছে। এর আগে ২৪ ঘণ্টায় হোম কোয়ারেন্টিনে আনা হয়েছিলো ২৩৮ জনকে।
বুধবার (২৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাস এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিভাগের ছয় জেলার হিসাব অনুযায়ী, বরিশালে নতুন ১২০ জনসহ ৫৯৮ জন, পটুয়াখালীতে নতুন ১৮ জনসহ ৬২৫ জন, ভোলায় নতুন ৩৭ জনসহ ৩৫৮ জন, পিরোজপুরে নতুন ৩৩ জনসহ ৩৭৫ জন, বরগুনায় নতুন ২১ জনসহ ৩২১ জন ও ঝালকাঠিতে নতুন ১০ জনসহ ১৮১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এছাড়া বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকায় ১৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
এদিকে বিভাগে ১০ মার্চ থেকে এ পর্যন্ত কোয়ারেন্টিন শেষ করেছেন ৬৯৭ জন এবং গত ২৪ ঘণ্টায় শেষ করেছেন ১৬৩ জন। কোয়ারেন্টিন থেকে মোট ছাড়পত্র পাওয়াদের মধ্যে বরিশাল নগরে পাঁচজন, বরিশাল জেলায় ১৩০ জন, পটুয়াখালীতে ২৫৮ জন, ভোলায় ৬৫, পিরোজপুরে ৮৯ জন, বরগুনায় ৯৭ জন ও ঝালকাঠিতে ৫৩ জন রয়েছে।
বাসুদেব কুমার জানান, কোয়ারেন্টিনে থাকা অধিকাংশই প্রবাসী। এছাড়া বরগুনা ও বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন থাকা চারজন রোগীকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে এবং শেবাচিমে নতুন করে করোনা সন্দেহে ভর্তি হয়েছেন আরও দু’জন। তবে বরিশাল বিভাগে এখন পর্যন্ত কারো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩০ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২০
এমএস/এবি