মঙ্গলবার (৪ জুলাই) সকালে উত্তর কোরিয়ার উত্তর পিয়ংয়ান প্রদেশে থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। পিয়ংইয়ংয়ের পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র অভিলাস যুক্তরাষ্ট্রের ‘সহ্যসীমা ছাড়িয়ে গেছে’ বলে সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মন্তব্য করার পর এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়া হলো।
দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্রটি উড়ে এসে কোরীয় উপদ্বীপের জলসীমায় পড়েছে।
আর জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ক্ষেপণাস্ত্রটি জাপানের উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল বিস্তৃত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে (ইইজেড) পড়ে থাকতে পারে। যদি তা হয়, তবে এটা কোনো রাষ্ট্রের জলসীমার সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি।
সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন ও জাপানের নেতাদের সঙ্গে আলাপে আঞ্চলিক এ উত্তেজনা থামাতে তাদের ভূমিকা কামনা করেন। এসময় পিয়ংইয়ংয়ের এ ধরনের ‘উচ্চাবিলাসী’ কর্মসূচিরও কড়া সমালোচনা করেন তিনি।
আর সহ্য করা যাচ্ছে না বলে ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দেওয়ার পরই পিয়ংইয়ং ওয়াশিংটনের মিত্রদের পাশ ঘেঁষে এই ক্ষেপণাস্ত্রটি উৎক্ষেপণ করলো।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫০ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০১৭
এইচএ/