ইয়াঙ্গুন জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক খিন তিঙ্গি মাইিন্ট সংবাদমাধ্যমে বলেন, মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে তিনজন মারা গেলেন, যারা সোয়াইন ফ্লু আক্রন্ত ছিলেন।
সোয়াইন ইনফ্লুয়েঞ্জা বা সোয়াইন ফ্লু শূকরের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পৃথিবীর কয়েকটি দেশে মানব মৃত্যুর কারণ বলে চিহ্নিত হয়। এটি মূলত শূকরের মাঝেই পাওয়া যেতো যা কিনা শূকরকে ইনফ্লুয়েঞ্জাতে আক্রান্ত করতো। অন্যান্য ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের মতোই এটি শ্বাসনালীতে সংক্রমণ করে। ধারণা করা হয়, ২০০৯ সালের এপ্রিলে উদ্ভব হওয়া ভাইরাসটি মানুষ, শূকর ও পাখির ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংমিশ্রণে। সেবছরই বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বিশ্বের ৭৪টি দেশে নতুন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের উপস্থিতির কারণে এই রোগের সাম্প্রতিক অবস্থাকে বিশ্বব্যাপী মহামারী বলে চিহ্নিত করে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৬ ঘণ্টা, জুলাই ২৫, ২০১৭
আইএ