তিনি বলেন, আগ্রাসন কিংবা প্রভাব বিস্তারের কোনোটাই আমরা চাই না। সব আগ্রাসীদের পরাস্থ করার মতো আত্মবিশ্বাস চীনের রয়েছে।
পিএলএ’র বর্ষপূর্তিতে দেওয়া ভাষণে আঞ্চলিক বিরোধ বা বিতর্কিত কোনো ইস্যু নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি চীনা প্রেসিডেন্ট। তার এ ভাষণ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
চীনের সার্বভৌমত্ব সুসংহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে জিনপিং বলেন, কোনো জাতি, সংগঠন বা রাজনৈতিক শক্তিকে চীন সীমানার অখণ্ডতা ভাঙার সুযোগ দেওয়া হবে না। তা যে কোনো সময়ে বা যেকোনো উপায়েই হোক না কেন। চীনের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার ক্ষতি করবে এমন কোনো কিছুকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। কারো এটা আশা করেও লাভ নেই।
সেনাবাহিনীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, বিগত পাঁচ বছরের কঠোর পরিশ্রমে সেনাবাহিনী আরও সুসংহত হয়েছে। জনগণের কাছে তাদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে।
চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাওসেতুংকে উদ্ধৃত করে সেনাদের উদ্দেশে জিনপিং বলেন, আমাদের মূলনীতি হলো- দল বন্দুকের কথা মানবে কিন্তু বন্দুক কখনও দলের উপর কর্তৃত্ব করবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫১ ঘণ্টা, আগস্ট ১, ২০১৭
জিওয়াই/আরআর