ত্রিপোলি: নিহত লিবীয় নেতা কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির শেষকৃত্য অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করছে জাতীয় অন্তবর্তীর্কালীন পরিষদ (এনটিসি)।
বৃহস্পতিবার মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গাদ্দাফিকে সমাহিত করার কথা বলেছিলেন তারা।
এদিকে, একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, গাদ্দাফির মরদেহ মিসরাতা শহরের একটি হীমাগারে রাখা হয়েছে।
শুক্রবার সকালের দিকে এনটিসি নিশ্চিত করেছে, বৃহস্পতিবার নিজ শহর সিরতেই আটক হওয়ার পর বিদ্রোহী সেনাদের গুলিতে নিহত হয়েছেন গাদ্দাফি।
ওই দিন সিরতের পতনের পর পরই গাদ্দাফি নিহত হন।
এদিকে, খুব শিগগিরই লিবিয়া অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হবে বলে আশা করছে ন্যাটো।
এ ব্যাপারে ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলাইন জুপ্পি বলেছেন, ‘গাদ্দাফির মৃত্যুর সাথে লিবিয়াতে যৌথবাহিনীর সামরিক অভিযান শেষ হয়ে গেছে বলে ধরা নেওয়া যায়। ’
তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, এখন আমরা বলতে পারি সামরিক অভিযান শেষ হয়ে গেছে। সম্পূর্ণ লিবিয়া এখন এনটিসির নিয়ন্ত্রণে। ’
ভারতের ইউরোপ-১ রেডিওতে একথা বলেছেন জুপ্পি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০১১