সোমবার (২৩ জুলাই) সংগঠনটি এ ঘটনার দায় স্বীকার করেছে। এর আগে চলতি বছরের জুনে হামলা চালায় আল শাবাব।
তবে কিসমায়ু শহর থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে বারসানগুনি ঘাটিতে আল শাবাবের এ হামলার বিষয়ে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা এখনও কোনো মন্তব্য করেননি।
আল শাবাবের সামরিক অভিযানের মুখপাত্র আবদিয়াসিস আবু মুসাব আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, আত্মঘাতী গাড়ি বোমা দিয়ে আমরা প্রথমে হামলা শুরু করি। এরপর আমরা ক্যাম্পের দখল নেই ও ২৭ সেনাকে হত্যা করি। এসময় অনেক সেনা সদস্য জঙ্গলে পালিয়ে গিয়েছিল।
কিসমায়ুর এক সামরিক কর্মকর্তা বলেন, সামরিক ঘাটিতে আরও সৈন্য পাঠানো হয়েছে। আমরা বুঝতে পেরেছি ঘাটিটিতে বিস্ফোরণ হয়েছে। সোমালি সেনা ও আল শাবাবের মধ্যে চরম যুদ্ধও হয়েছে। কিন্তু এর থেকে বেশি আমাদের জানা নেই।
কিসমায়ু শহর থেকে ৭০ কিলোমিটার দূরের জামামি শহরের অধিবাসীরা ওই বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পেয়েছিলেন।
সেখানকার অধিবাসী ওসমান আবদুল্লাহি বলেন, ফজরের নামাজের পর আমরা তীব্র বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাই। এরপর পাল্টাপাল্টি গুলির শব্দও শোনা যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, জুলাই ২৩, ২০১৮
এএইচ/টিএ