চার বছর আগে কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিংয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রার পর ২৩৯ যাত্রীসহ নিখোঁজ হওয়া এমএইচ-৩৭০ নিয়ে সোমবার (৩০ জুলাই) তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশের পর এ বিষয়টি উঠে আসে।
পদত্যাগের বিষয়ে দেওয়া বিবৃতিতে আযহারুদ্দিন জানান, তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি অনুসরণ করেনি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল সিস্টেম।
৪৯৫ পৃষ্ঠার রিপোর্টে কুয়ালালামপুর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের কিছু ভুল উঠে আসে। বলা হয়, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলাররা স্ট্যান্ডার্ড ইমার্জেন্সি ফেজ চালু করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। তাছাড়া প্লেনটির বিষয়ে মালয়েশিয়ার বিমানবাহিনীকে সতর্ক করার কোনো রেকর্ড পাওয়া যায়নি।
পার্লামেন্টের এক সংবাদ সম্মেলনে যোগাযোগমন্ত্রী অ্যান্থোনি লোকে বলেন, ওই সময় এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলে যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে নির্ধারিত দিনে (সোমবার, ৩০ জুলাই) এর শেষ অনুসন্ধান রিপোর্ট প্রকাশ পেলে রহস্যময় এ ফ্লাইটটির কোনো পজেটিভ তথ্য না পেয়ে হতাশ যাত্রীদের পরিবার। তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে স্বজনরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন:
মেলেনি নিখোঁজের ক্লু, স্বজনদের ক্ষোভ
বাংলাদেশ সময়: ১৪২২ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৮
এনএইচটি