দেশটির দুর্যোগ প্রশমন সংস্থা জানিয়েছে, ভূ-পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার গভীরতায় ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল হওয়ায় সুনামি সর্তকতা জারি করা হয়েছে। প্রাথমিক কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।
মাত্র এক সপ্তাহ আগে একই অঞ্চলে ৬ দশমিক ৪ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১৭ জনের প্রাণহানি ও দেড় শতাধিক মানুষ আহত হন।
রোববার (০৫ আগস্ট) ওই ভূমিকম্পের পর আতঙ্কিত হয়ে স্থানীয়রা দৌড়াদৌড়ি শুরু করেন। ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর আরো দু’টি আফটার শক লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়। যার স্থায়ীত্ব ছিলো ৬০ সেকেন্ডের মতো।
সুনামি সর্তকতা জারি করে লোকজনকে নিরাপদে সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার লোকজনকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে বলা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার আবহাওয়া অধিদফতরের প্রধান দুকরিতা কর্ণবতী বলেছেন, উপকূলবর্তী এলাকার লোকজনকে উঁচুস্থানে দ্রুত সরে যেতে ও শান্ত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে বলা হয়েছে।
লম্বকের বাসিন্দা মাতারাম বলেন, হঠাৎ তীব্র ঝাঁকুনি লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়। এসময় মানুষজন ভবন থেকে বেরিয়ে রাস্তার চলে আসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৩ ঘণ্টা, আগস্ট ০৫, ২০১৮/আপডেট: ১৯৪৬ ঘণ্টা
জেডএস