বুধবার (৮ আগস্ট) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। খবরে বলা হয়, অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০০৬ সাল থেকে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়টি নারী ভর্তিচ্ছুদের নম্বর পরিবর্তন করে আসছে।
এছাড়াও যে সকল পুরুষ প্রার্থীরা কমপক্ষে চারবার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে তাদেরও নম্বর কমিয়ে দিয়েছে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে, অর্থ দেওয়ার কারণে ১৯ জন ভর্তিচ্ছুর নম্বরও বাড়িয়ে দিয়েছেন তারা।
টোকিও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তেতসুও ইউকিওকা বলেন, আমরা জনগণের বিশ্বাস ভঙ্গ করেছি। আমরা এর জন্য অকপটভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট কেইসুকে মিয়াজাওয়া বলেন, অঙ্গীকার করছি, আগামী বছর থেকে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গত সপ্তাহে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে নারী ভর্তিচ্ছুদের নম্বর গরমিলের অভিযোগ ওঠে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৪ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৮
এএইচ