সম্প্রতি গবেষণা সংস্থা ন্যাটকেন এবং দ্য ইউকে ইন চেঞ্জিং ইউরোপ পরিচালিত এক জরিপে জানা গেলো এ তথ্য। বুধবার (৫ সেপ্টেম্বর) জরিপটির ফল প্রকাশ করা হয়।
ব্রেক্সিটের পক্ষে-বিপক্ষে ২০১৬ সালে অনুষ্ঠিত গণভোটের পর ইইউ’র সমর্থনে এবারই সর্বোচ্চ মতামত পাওয়া গেলো। ২০১৬ সালের ২৩ জুন অনুষ্ঠিত ওই গণভোটে ৫১ দশমিক ৯ শতাংশ ভোটার ব্রেক্সিটের পক্ষে ভোট দেন, অন্যদিকে ৪৮ দশমিক ১ শতাংশ ভোটার জোট ত্যাগ না করার জন্য মত দেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০১৬ সালের ব্রেক্সিট গণভোটের পর অনুষ্ঠিত অনেক জরিপের মধ্যে এ জরিপটিতেই ইইউতে থাকার পক্ষে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া গেলো।
গণভোটের প্রেক্ষিতে ব্রেক্সিটের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে প্রধানমন্ত্রী টেরিজার মে’র নেতৃত্বে। ২০১৯ সালের ২৯ মার্চ ব্রেক্সিট পুরোপুরি কার্যকর হবে। এর মধ্যে অবশ্য বেশ কিছু সংসদ সদস্য পুনরায় গণভোটের দাবি করছেন।
ব্রেক্সিট কার্যকর হওয়ার পরে বিশ্বের বৃহৎ এ অর্থনৈতিক জোটের সঙ্গে ব্রিটেনের কোনো যোগাযোগ থাকবে না। সেক্ষেত্রে তাদের সঙ্গে ইউরোপের পরাশক্তি দেশটির পরবর্তী বাণির্জিক সম্পর্ক ও অন্যান্য বিষয় কিভাবে এগোবে তা নিয়ে কিছু স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৮
এএইচ/এইচএ/