বুধবার (০৩ অক্টোবর) সুইডেনের স্টকহোমের কারোলিনস্কা অ্যাকাডেমিতে স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় পৌনে ৪টা) বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস।
নোবেল কমিটির ভাষায়, এবার রসায়নে নোবেল জয়ী তিন বিজ্ঞানীর কল্যাণে রসায়নে যে বিবর্তন নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে, তা মানবজাতির সর্বাধিক সুবিধা নিশ্চিত হয়।
এর আগে মঙ্গলবার (০২ অক্টোবর) পদার্থবিদ্যায় ‘লেজার ফিজিক্সে’ বিশেষ উদ্ভাবনের স্বীকৃতিস্বরূপ যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান আর্থার আসকিন, জেরার্ড মোরউ ও ডোননা স্ট্রিকল্যান্ড।
এরও আগে সোমবার (০১ অক্টোবর) চিকিৎসাশাস্ত্রে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন মার্কিন গবেষক জেমস পি. অ্যালিসন ও জাপানের তাসুকো হনজো।
এছাড়া আসছে শুক্রবার (০৫ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় শান্তিতে এবং সোমবার (০৮ অক্টোবর) বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
তবে এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার হচ্ছে না। ২০১৯’এ এবারেরটি যোগ করে একসঙ্গে দু’টি পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নোবেল কমিটি।
এদিকে, ২০১৭ সালের ৪ অক্টোবর ক্রাইয়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপির বিকাশের জন্য রসায়নে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন সুইজারল্যান্ডের জাক দুবোচে, জার্মান বংশোদ্ভূত ইওয়াখিম ফ্রাংক ও স্কটিশ বংশোদ্ভূত রিচার্ড হেন্ডারসন৷
ক্রাইয়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপি নিয়ে যে গবেষণার জন্য এই তিন বিজ্ঞানী এ পুরস্কার পান, তাদেরই কল্যাণে বায়োমলিকিউলগুলোর সরলতর ও উন্নততর ইমেজিং সম্ভব হয়৷ যা রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস-এর ভাষায়, ক্রাইয়ো-ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপি ‘জীবনের মলিকিউলগুলোর ইমেজিং করার একটি সহজ পন্থা’।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৩, ২০১৮
টিএ