শুক্রবার (১২ অক্টোবর) দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভূমিধসে ওই এলাকার অসংখ্য বাড়িঘর ও গৃহপালিত পশু মাটির নিচে চাপা পড়ে।
দেশটির দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং ব্যবস্থাপনা কমিশনার মার্টিন ওয়ার জানিয়েছেন, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে এলগন পাহাড় থেকে ওই ধস নেমে আসে।
দেশটির দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং ব্যবস্থাপনা কমিশনার মার্টিন ওয়ার জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার সময় ওই এলাকার অধিকাংশ মানুষ আটকে পড়েছিলেন একটি ট্রেডিং সেন্টারে। পাহাড়ের বড় বড় পাথর গড়িয়ে নদীতে পড়ে নদীর পানিতে ভাসিয়ে নিয়ে যায় বহু মানুষকে।
কমিশনার মার্টিন ওয়ার বলেন, দুর্যোগের পর ওই এলাকায় তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়েছে। পাশাপাশি দুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ সরবরাহ বিতরণও চলছে।
দুর্ঘটনা কবলিত এলাকাটি দেশটির রাজধানী কামপালা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার (১৫৫ মাইল) দূরে, যা কেনিয়া সীমান্তের কাছাকাছি। ভূমিধসপ্রবণ এলাকাটিতে এর আগে ২০১০ সালে ধসে প্রাণ হারিয়েছিলেন প্রায় ৮০ জন মানুষ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ১২, ২০১৮
এপি/আরআর