বিশ্লেষকরা বলছেন, তার প্রত্যাবর্তন গুরুত্বপূর্ণ কারণ অনেকে মনে করেন তিনি যুবরাজ মোহাম্মদের জায়গা নিতে পারেন।
যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান, যিনি এমবিএস নামেও পরিচিত।
প্রিন্স আহমেদ বিন আবদেলআজিজ এতোদিন স্বেচ্ছা-নির্বাসনে লন্ডনে অবস্থান করছিলেন।
পশ্চিমা বিশ্লেষকদের অনেকেই মনে করেন সৌদি রাজপরিবারে তিনি এমন একজন ব্যক্তি যিনি সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদের জায়গা নিতে পারেন।
রিয়াদে তার প্রত্যাবর্তন সম্পর্কে সৌদি কর্তৃপক্ষ সরকারিভাবে কিছু নিশ্চিত করেনি। এ রকম কোনো নিশ্চয়তা নাও আসতে পারে।
কি শর্তে তিনি ফিরেছেন তাও স্পষ্ট নয়, তবে মনে করা হচ্ছে, তার নিরাপত্তার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েই তিনি ফিরেছেন।
বিবিসির সংবাদদাতা ফ্রাংক গার্ডনার বলছেন, এ খবরটি সংবাদমাধ্যমে জানানো হয়েছে সৌদি রাজপরিবারের সূত্র থেকেই। এ থেকে আভাস পাওয়া যায় যে ওই অঞ্চলে এখন প্রিন্স মোহাম্মদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্যক্তিগত স্তরে ব্যাপক বিতর্ক চলছে।
এর কারণ- সম্প্রতি ইস্তাম্বুলের সৌদি কনস্যুলেটের ভেতরে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজি খুন হবার ঘটনা। মি. খাসোগজি সৌদি রাজপরিবারের কঠোর সমালোচক ছিলেন।
সৌদি আরব বলেছে, নিয়ম ভঙ্গকারী একদল এজেন্ট তাকে হত্যা করেছে। সৌদি যুবরাজের সঙ্গে এ ঘটনার কোনো সম্পর্ক নেই।
বাংলাদেশ সময়: ০৭২৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৮
আরবি/