এর আগেই, উড়িষ্যার উপকূলবর্তী এলাকার অন্তত ১০ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
স্পেশাল রিলিফ কমিশনের (এসআরসি) এক কর্মকর্তা জানান, রাজ্যের গঞ্জাম জেলা থেকে সবচেয়ে বেশি তিন লাখ মানুষ সরানো হয়েছে, পুরী থেকে সরানো হয়েছে প্রায় দেড় লাখ।
তিনি জানান, ‘ফণী’তে প্রায় দশ হাজার গ্রাম ও ৫২টি শহর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব এলাকার লোকদের ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে রাজ্য সরকার।
সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় ১১টি জেলায় সব ধরনের দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ভারতীয় আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, ঘূর্ণিঝড়টি দুপুর পর্যন্ত একই গতিতে তাণ্ডব চালাবে। এরপর উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওয়ার পথে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়বে। শনিবার (০৪ মে) সকালে পশ্চিমবঙ্গে আঘাত হানবে ‘ফণী’।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫১ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৯
একে