শনিবার (৪ মে) এ তথ্য জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম।
জানা যায়, ২০১৮ সালের আগস্টে দেশটির ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মত মহামারি আকারে দেখা দেয় ইবোলার প্রাদুর্ভাব।
আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সহকারী পরিচালক ডা. মাইকেল রিয়ান বলেন, সহিংসতা ও চিকিৎসকদের প্রতি অনাস্থার কারণে দেশটির পূর্বাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়া এ রোগটি নিয়ন্ত্রণ করা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।
স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত এক লাখেরও বেশি মানুষকে ইবোলা প্রতিষেধক টিকা দেওয়া হয়েছে।
যদিও ইবোলার প্রাদুর্ভাব দেশটির দুইটি প্রদেশে রয়েছে, তবে সহিংসতার কারণে তা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না।
ডব্লিউএইচও জানায়, বিশ্বব্যাপী ইবোলার সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা কম হলেও, আশপাশের দেশগুলোতে এটি ছড়িয়ে পড়তে পারে।
২০১৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পশ্চিম আফ্রিকায় এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১১ হাজার ৩১০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
অন্যদিকে হাম রোগেরও প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে কঙ্গোতে। এতে আক্রান্ত হয়েছে দেশটির প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে অন্তত এক হাজার জনের।
ডব্লিউএইচও জানায়, দেশটির ২০ টি প্রদেশের মধ্যে ১৪ টিতেই হামের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৮ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৯
এসএ/