মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়, রেডিওতে অনুষ্ঠিত এক লাইভ ইন্টারভিউতে ট্রাম্প বেশ গর্ব করে দাবি করেন, জাকারবার্গের সঙ্গে ডিনার করার সময় ফেসবুক সিইও তাকে বলেছেন, আমি আপনাকে (ট্রাম্পকে) অভিনন্দন জানাতে চাই... আপনি তো ফেসবুকে এক নম্বরে রয়েছেন!
এসময় নিজের বার্তা দেওয়ার ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গুরুত্ব তুলে ধরেন ট্রাম্প।
টুইটারে সাত কোটি ফলোয়ার রয়েছে ট্রাম্পের। তিনি বলেন, আমার মনে হয়, এ মাধ্যমটি না থাকলে আমরা হারিয়ে যেতাম। আমাদের পক্ষে সত্য প্রকাশ করা সম্ভব হতো না।
ফেসবুকের এক মুখপাত্র জানান, শেষবার এমন ডিনার হয়েছিল অক্টোবরে মাসে। অক্টোবরে হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত এক ডিনারে ট্রাম্পের সঙ্গে যোগ দেন জাকারবার্গ ও ফেসবুকের বোর্ড মেম্বার পিটার থিয়েল।
এ ঘটনার পর ২০২০ সালের অনুষ্ঠেয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী এলিজাবেথ ওয়ারেন ট্রাম্পের সঙ্গে ফেসবুকের সম্পর্ক কী তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এক টুইটে বলেন, তারা (ট্রাম্প ও জাকারবার্গ) কী নিয়ে কথা বলছিলেন?
রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনের জন্য ব্যয়ের দিক থেকে ট্রাম্প এক নম্বরে রয়েছেন। এ কারণে রিপাবলিকানদের পক্ষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ফেসবুকের বিরুদ্ধে। এছাড়া, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের জন্য ফেসবুক ও টুইটারের অপব্যবহার করছেন ট্রাম্প, এ অভিযোগও উঠেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২০
এফএম