তবে দেশে দেশে বিজ্ঞানীরা জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এর প্রতিষেধক উদ্ভাবনে। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালো রাশিয়া।
শুক্রবার (২০ মার্চ) রাশিয়ার কনজ্যুমার হেলথ রেগুলেটর এ তথ্য জানায়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের খবরে জানা যায়, গত সোমবার (১৬ মার্চ) থেকে সাইবেরিয়ার একটি ল্যাবরেটরিতে প্রাণীর শরীরে করোনা ভাইরাসের সম্ভাব্য প্রতিষেধকের প্রটোটাইপ পরীক্ষার কাজ শুরু করেছে রাশিয়া।
নভোসিবির্স্ক শহরের ভেক্টর স্টেট ভাইরোলজি অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি সেন্টার ৬টি ভিন্ন ভিন্ন প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মে ওই পরীক্ষা শুরু করেছে বলে জানায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপক।
এদিকে যদিও করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক উদ্ভাবনে বিশ্ব জুড়ে তোড়জোড় চলছে, কিন্তু বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন কার্যকরী একটি প্রতিষেধক উদ্ভাবন খুবি জটিল ও দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া। করোনার চিকিৎসায় বড় পরিসরে কাজে লাগানো যেতে পারে এমন প্রতিষেধক উদ্ভাবনে ১২ থেকে ১৮ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
একইসঙ্গে এ বছরের শেষের দিকে করোনার প্রতিষেধক চলে আসতে পারে বলেও আশা করছেন অনেকে।
করোনার প্রতিষেধক উদ্ভাবনের আগ পর্যন্ত ব্যাপক জনসচেতনতা ও বিভিন্ন দেশের সরকারের আগ্রাসী বিভিন্ন পদক্ষেপই হতে পারে প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকরী উপায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০২০
এইচজে