মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম. আমিন উদ্দিন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
পরে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানান, সাদা পোশাকের কিছু লোক মার্কেটে যায়। পরে তারা পুলিশ পরিচয় দিলে ব্যবসায়ীরা রমনা থানার পুলিশ আসার আগ পর্যন্ত তাদেরকে মার্কেট থেকে বের হতে দেননি। এ সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বচসা হয় পুলিশের। রমনা থানার পুলিশ এসে তাদের নিয়ে যায়। ওখানে সোয়াটও ছিলো। পরে সোয়াটের একজন এবং রমনা পুলিশের একজন দু’টি মামলা করেছেন।
এ দুই মামলায় হাইকোর্ট ঢাকা মহানগর দোকান মালিক সমিতির সহ সভাপতি ফয়েজ আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক নাসির উদ্দিন দুলাল, ইসমাইল হোসেন প্রধানীয়া, মো. ফেরদৌস খান, মো. মোবারক উল্লাহ, সাইফুর রহমান খোকন, মনিরুজ্জামান, আবু রায়হান ও শামসুর রহিমকে ছয় সপ্তাহের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন।
গত ৯ ডিসেম্বর (শনিবার) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মারুফ হোসেন সরদার বাংলানিউজকে বলেন, গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল আসামি ধরার জন্য শপিং মলে যায়। কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাদের ভুয়া পুলিশ মনে করে আটকে রাখে। গোয়েন্দা পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের ফোন পেয়ে আমরা গিয়ে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনি।
ওই ঘটনায় সাতজন পুলিশ সদস্য আহত করার অভিযোগে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২,২০১৭
ইএস/জেডএস