সোমবার (১৪ অক্টোবর) রাতে তুহিনের মা মনিরা বেগম দিরাই থানায় এ মামলা দায়ের করেন। তবে মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান এ তথ্য জানান।
বাংলানিউজকে তিনি জানান, তুহিনের মা বাদী অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের নামে মামলা দায়ের করেছেন। এছাড়া জিঙ্গাসাবাদের জন্য আটক সাতজনকে সুনামগঞ্জ আদালতে পাঠানো হচ্ছে। তারা হলেন- তুহিনের চাচা আব্দুল মছব্বির, জমশেদ মিয়া, নাসির মিয়া, জাকিরুল, তুহিনের বাবা আব্দুল বাছির, তুহিনের খাইরুননেছা ও চাচাতো বোন তানিয়া।
তদন্তে অগ্রগতির ব্যাপারে জানাতে বিকেলের দিকে সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপারের (এসপি) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে ময়নাতদন্ত শেষে রাতেই তুহিনের মরদেহ দাফন করা হয়েছে বলেও জানান পুলিশের ওই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
সোমবার (১৪ অক্টোবর) ভোরে দিরাইয়ের রাজনগর ইউনিয়নের খেজাউড়া গ্রামে গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তুহিনের মরদেহ দেখতে পায় পরিবারের লোকজন। তখন তার পুরো শরীর রক্তাক্ত, কান ও লিঙ্গ কাটা ছিল। এছাড়া পেটে দু’টি ছুরি বিদ্ধ ছিল। সে ছিল ওই গ্রামের আব্দুল বাছিরের ছেলে।
** নৃশংস অত্যাচার করে শিশুকে হত্যা
** নিহত শিশু তুহিনের বাবাসহ ৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
** তুহিনের শরীরে বিদ্ধ ছুরিতে দুই নাম কেন, ঘুরছে প্রশ্ন
** শিশু তুহিন হত্যা: সন্দেহের জালে পরিবার
বাংলাদেশ সময়: ১১৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৫, ২০১৯
এসআরএস