তাদের বিরুদ্ধে দাখিল করা অভিযোগপত্র সোমবার (২৮ অক্টোবর) আদালতে উপস্থাপন করা হয়। এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবদাস চন্দ্র অধিকারী এ আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, মামলাটি এখন মহানগর দায়রা জজ আদালতের একজন এখতিয়ার সম্পন্ন বিচারকের কাছে পাঠানো হবে। এরপর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে মামলার বিচার কাজ শুরু হবে।
এর আগে রোববার (২৭ অক্টোবর) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা র্যাব-১ এর উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক।
জি কে শামীমের সাত দেহরক্ষী হলেন- দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন ও আমিনুল ইসলাম। সংশ্লিষ্ট জিআর শাখার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) শেখ রকিবুর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
গত ২০ সেপ্টেম্বর যুবলীগ নেতা ও ঠিকাদার জি কে শামীম এবং তার সাত দেহরক্ষীকে আটক করে র্যাব। ওই অভিযানে নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া ১৬৫ কোটি টাকার বেশি এফডিআর পাওয়া যায়, যার মধ্যে শামীমের মায়ের নামে ১৪০ কোটি ও ২৫ কোটি টাকা তার নিজের নামে। একই সঙ্গে পাওয়া যায় মার্কিন ডলার, মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্র।
পরদিন শামীম ও তার দেহরক্ষীদের গুলশান থানায় হস্তান্তর করে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে তিনটি মামলা দায়ের করে র্যাব।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
কেআই/ওএইচ/