জনপ্রিয় অভিনেত্রী তারিন। অভিনয় করেছেন অনেক রকম চরিত্রে।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, পারমিতা চৌধুরী এ সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী । প্রচন্ড আত্মপ্রত্যয়ী একজন মানুষ। অন্যদিকে বড্ড বেখেয়ালী এক তরুণ মুগ্ধ। দুজনের মধ্যে বয়স ও মানসিকতার পার্থক্য অনেক। তবু তারা কোন এক অদ্ভুত বন্ধনে আবদ্ধ। দুজনই খুব অহংকারী। একই বাড়িতে থাকলেও দুজনের পরিচয় ঘটে ঝগড়া দিয়ে। পারমিতার অহংকার খুব আঘাত করে মুগ্ধকে। পারমিতা তার খ্যাতির মোহ থেকে বেরিয়ে এসে মুগ্ধকে বোঝার চেষ্টা করে। একসময় দুজনে জড়িয়ে পড়ে এক অসম সম্পর্কের বাধঁনে। দুজনে হারিয়ে যায় সম্পূর্ন অন্য একটি জগতে। তবে একসময় বাস্তবতা উপলব্ধি করে পারমিতা। সে ফিরিয়ে দেয় মুগ্ধকে, মুগ্ধ বড় আঘাত পায়। অভিমানী মুগ্ধ এক বুক অভিমান নিয়ে ফিরে আসে। মুগ্ধ হাঁটতে থাকে রাস্তায়। এক ঝাঁক পাখি উড়ে যায় আকাশ পানে, মুগ্ধ খুঁজে ফেরে তার সান্ধ্য পাখিকে।
নাটকটিতে অভিনয় করা সম্পর্কে তারিন বললেন, আমি নিজে একজন অভিনেত্রী। অথচ একজন অভিনেত্রীর চরিত্রেই আমাকে অভিনয় করতে হলো। কাজটা আমি খুব উপভোগ করেছি। আশা করছি নাটকটি দর্শকদেরও ভালো লাগবে।
দাউদ হোসাইন রনির রচনায় ও শামসুদ্দিন খান হিরুর পরিচালনায় এ নাটকে তারিনের বিপরীতে অভিনয় করেছেন সজল। ঈদের চতুর্থ দিন রাত সাড়ে ১১টায় নাটকটি প্রচার করা হবে একুশে টিভিতে।
বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ১৪৩০ নভেম্বর ০৮, ২০১০