ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

লাইফস্টাইল

বাংলানিউজে মিলার অনলাইন আড্ডা

বিনোদন প্রতিবেদক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৪২৭ ঘণ্টা, জুলাই ২৯, ২০১১

এ এক অভূতপূর্ব ঘটনা, অভাবনীয় সাড়া। বাংলাদেশের অনলাইন মিডিয়ায় নতুন মাত্রা যোগ করলো বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম।

প্রথমবারের মতো বাংলানিউজের আয়োজনে ২৮ জুলাই বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত হলো অনলাইন লাইভ তারকা আড্ডা। এতে অতিথি হয়ে আসেন এই সময়ের মিউজিক ক্রেজ মিলা। এই আড্ডায় মিলা বাংলানিউজের ভিজিটরদের সঙ্গে চ্যাটিংয়ে অংশ নেন এবং ওয়েব রেডিওর মাধ্যমে সরাসরি ভিজিটরদের পাঠানো প্রশ্নের উত্তর দেন। রাত ১০টায় শুরু হয়ে এই আড্ডা চলে রাত ১২টা পর্যন্ত।

বিশ্বের জনপ্রিয় বিভিন্ন ওয়েবসাইট প্রায়শই জনপ্রিয় তারকাদের সঙ্গে ভক্ত-ভিজিটরদের অনলাইনে সরাসরি আলাপচারিতা ও আড্ডার আয়োজন করে থাকে। প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠা অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজ প্রথমবারের মতো এ ধরনের একটি লাইভ তারকা আড্ডার আয়োজন করে।

আড্ডা চলাকালে চারটি চ্যাট রুমে একই সঙ্গে ৮০ জন ভিজিটর সঙ্গে চ্যাটিংয়ে অংশ নেন হার্টথ্রব এই পপতারকা। ৮জন কর্মী এ সময়  তাকে সহযোগিতা করেন। একই সময় ওয়েব রেডিওতে মিলা বাংলানিউজের ভিজিটরদের পাঠানো নির্বাচিত প্রশ্নের উত্তর দেন। ভিজিটরদের অনুরোধে মিলা খালি গলায় ভিজিটরদের ‘হাজার দর্শক মন মাতাইয়া ... রূপবানে নাচে কোমর দোলাইয়া’ গানটি গেয়ে শোনান। এই অনলাইন আড্ডার সমন্বয় ও সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলানিউজের বিনোদন বিভাগের প্রধান বিপুল হাসান।

mila

দেশ ও দেশের বাইরের লক্ষাধিক ভিজিটর টানা দুই ঘন্টা অনলাইনে মিলার সঙ্গে এই জমজমাট আড্ডায় অংশ নেন। এ সময় ৪টি চ্যাটরুমে প্রবেশের জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। চ্যাটরুম চারটির নাম দেওয়া হয়েছিল  মিলার চারটি জনপ্রিয় গান ‘রূপবান’, ‘বাপুরাম’, ‘খোলা জানালা’ ও ‘ডিসকো-বান্দর’ নামে। মিলার সঙ্গে বাংলানিউজের ভিজিটরদের আলাপচারিতার অংশবিশেষ এবং মিলার দেওয়া নির্বাচিত কিছু উত্তর চারটি চ্যাট রুমের ভিত্তিতে তুলে ধরা হলো।

চ্যাটরুম `রূপবান`

আবীর   :  সঙ্গীতের বিভিন্ন ধারার মধ্য থেকে আপনি পপগান বেছে নিলেন কেন?
মিলা    :  আমি আসলে সবধরণের গানই গাই। তবে দর্শক-শ্রোতারা আমার কণ্ঠে পপধর্মী গানই বেশি পছন্দ করে। তাই পপগান বেশি গাওয়া হয়।
আবীর   :  আপনার নিজের গাওয়া কোন গানটি প্রিয়?
মিলা    :  আমার নিজের গাওয়া সব গানই আমার প্রিয়।


মনির    :  আমি কুমিল্লায় থাকি। কিন্তু কুমিল্লায় আপনাকে কখনো স্টেজ শো’তে পারফর্ম করতে দেখিনি? কুমিল্লার মানুষদের গান শোনাতে কবে আসবেন?
মিলা    :  আমি একাধিকবার কুমিল্লায় স্টেজ শো করেছি। আমার দূর্ভাগ্য যে, আপনি এসব স্টেজ শো দেখতে পান নি। সামনে সূযোগ হলে অবশ্যই আবার কুমিল্লায় গান শোনাতে আসবো।

mila

আজরা  :  আপনার গাওয়া প্রথম গান কোনটি?
মিলা    :  গান তো গাইছি সেই পিচ্চিকাল থেকে। প্রথম কোন গানটি গাই তা তো মনে নেই। আমার মা নজরুল সঙ্গীত গাইতেন। মায়ের কাছ থেকেই তো প্রথম গান শেখা। বোধহয় কোনো নজরুল সঙ্গীতই প্রথম গেয়েছিলাম।

নওমী   :  আপু আমি ক্লাস এইটে পড়ি। আপনার গান আমি খুব পছন্দ করি।
মিলা    :  আমার গান পছন্দ করো শুনে খুব ভালো লাগলো নওমী। আসলে তোমাদের মতো ছোট ছোট ছেলেমেয়েরাই আমার গান বেশি শোনে। আমার গান বেশি ভালোবাসে।

রাজু    :  আপনার জন্ম তারিখ কতো ? কোথায় জন্মগ্রহণ করেছেন?
মিলা    :  আমার জন্ম তারিখ ২৬ মার্চ। জন্মস্থান চট্টগ্রাম।
রাজু    :  কোথায় বড় হয়ে উঠেছেন ?
মিলা    :  চট্টগ্রামে জন্ম হলেও আমি বড় হয়ে উঠেছি ঢাকা শহরেই।

তমাল   :  বিদেশি কোনো গায়কের সঙ্গে ডুয়েট গেয়েছেন কখনো?
মিলা    :  নাহ, এখনো সেই অভিজ্ঞতা হয়ে ওঠেনি। তবে বিদেশি গায়ক-গায়িকাদের সঙ্গে একই মঞ্চে একাধিকবার পারফর্ম করেছি বিভিন্ন সময়।

 

চ্যাটরুম `ডিসকো-বান্দর`

mila

বাহাদুর  :  এই প্রথম অনলাইনে প্রিয়তারকার সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছি। অনলাইনে সরাসরি আপনার কণ্ঠ শুনতে পাচ্ছি। আপনার কেমন লাগছে অনলাইনে আড্ডা দিতে?

মিলা    :  সত্যিই এটি এক নতুন অভিজ্ঞতা। টিভিতে আর রেডিওতে অনেক লাইভ আড্ডায় অংশ নিয়েছি। বিভিন্ন পত্রিকায় টেলিফোনে আড্ডা দিয়েছি। এবারই প্রথম অনলাইনে চ্যাটিং আর ওয়েব রেডিওতে একই সঙ্গে অনেকের সঙ্গে আড্ডা দিচ্ছি। কথা বলতে হচ্ছে, আবার চ্যাটও করতে হচ্ছে। খুব মজা পাচ্ছি।


আহসান : বিয়ে করছেন কবে?
মিলা     :  এখনো বিয়ে করার কথা ভাবার সময় আসেনি।
আহসান :  কোন ধরণের বিয়ে পছন্দ? প্রেমের বিয়ে নাকি পারিবারিক বিয়ে?
মিলা    :  এখনো বিয়ের কথা ভাবিনি বলেই বলতে পারছি না, কোনটি ভালো।

রায়না   :  আপনি তো চলচ্চিত্রে অভিনয় করা শুরু করেছেন? আগামীতে কোন ছবিতে আপনাকে দেখতে পাবো?
মিলা    :  এখানে আপনাদের একটু বোঝার ভুল হচ্ছে। আমি আসলে কোনো ছবিতে অভিনয় করিনি। সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘মাটির ঠিকানা’ ছবিতে আমাকে দেখা গেছে। সেখানে আমি মিলা হিসেবেই একটি গান গেয়েছি। অভিনয় করিনি। অভিনয়ের কোনো ইচ্ছে আমার নেই।

সালেক :  এবারের রোজার ঈদে আপনার কাছ থেকে নতুন কোনো অ্যালবাম পাচ্ছি কি?
মিলা    :  না ভাই রোজার ঈদে কোনো অ্যালবাম আসছে না।
সালেক  :  কবে পাবো?
মিলা    :   দেখা যাক, আগামী কোরবানীর ঈদে নতুন অ্যালবাম বের করার চেষ্টা থাকবে।

রাসেল  :  অনেকে গান না শিখেই বড় বড় শিল্পী হয়ে যাচ্ছে, তাহলে কি গান শেখার দরকার নেই?
মিলা    :   গানের জন্য ভালো কণ্ঠ দরকার। কণ্ঠ আল্লাহ-তায়ালার দান। তবে কণ্ঠকে সুরের উপযোগী করে তোলার জন্য সাধনা দরকার। গানের চর্চা দরকার।

রানা    :   দেশের জন্য গান করেন না কেন?
মিলা    :   একেবারেই যে করি না, তা ঠিক নয়। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে আমার গানটি তো দেশের জন্যই গান। দেশের জন্যই গাওয়া।

আরিফ  :  আপনার প্রথম একক অ্যালবামের নাম কি?
মিলা    :  আমার প্রথম একক অ্যালবাম ‘ফেলে আসা’।
আরিফ   :  এটি কবে বের হয় ?
মিলা     :  ২০০৬ সালে।

চ্যাটরুম `বাপুরাম`

mila

সিগ্যাল :  অডিও বাজারের অবস্থা কেমন?
মিলা    :  খুব একটা ভালো নয়।
সিগ্যাল :  কেন?
মিলা    :  পাইরেসি সহ আরো অনেক কারণ আছে। গান কপি করে মানুষ শুনছে।   এতে অ্যালবামের কাটতি কমে গেছে।     

স্বাধীন    :  আপনাকে যদি দেশের প্রধানমন্ত্রী বানানো হয়, তাহলে সবার আগে কোন সমস্যার সমাধান করবেন?

মিলা    :  সবার আগে নজর দেবো যানজট কমানোর প্রতি। দীর্ঘ জ্যামে বসে থাকতে থাকতে আমরা প্রায়ই দুর্বল হয়ে পড়ছি। অসুস্থ হয়ে পড়ছি। আমাদের জীবনের গতি থামিয়ে দিচ্ছে যানজট।

রেসি    :  আপু, বাংলাদেশের সিনেমার নায়িকাদের তুমি কি পারো না তোমার মতো স্মার্ট করে তুলতে?
মিলা    :  কেউ কাউকে স্মার্ট করে তুলতে পারে না। স্মার্ট হতে হয় নিজে থেকে। আমার এমন কোনো আধ্যাত্মিক ক্ষমতা নেই যে, মন্ত্র পড়ে সবাইকে স্মার্ট বানিয়ে দেব।

জালাল  :  আপনার প্রিয় পোশাক কী?
মিলা    :  টি-শার্ট আর জিন্স পরতেই বেশি ভালো লাগে।

সিগ্যাল  :  ফেসবুকে তোমার ছবিসহ মিলা নামে অনেকগুলো একাউন্ট আছে? কোনটি তোমার নিজের?
মিলা    :  ফেসবুকে আমার নামে খোলা সব অ্যাকাউন্ট-ই আসলে ফেক। একটা কেবল ফ্যান পেইজ আছে আমার নিজের। পার্সোনাল একাউন্ট নেই।

রমজান  :  আপু , আপনি কী রোজা রাখেন?
মিলা    :  জ্বী, রোজা রাখি। তবে কোনো গানের প্রোগাম থাকলে রোজা রাখা সম্ভব হয় না।
রমজান : খালি রোজা রাখলে চলবে না, নামাজও পড়তে হবে।
মিলা    :  আপনাকে কে বললো যে, আমি নামাজ পড়ি না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয়তো সম্ভব হয় না। তবে নামাজ পড়ি।

চ্যাটরুম `খোলা জানালা`

mila
সুমন    :  আপু কী জানেন, নতুন একটা ইতিহাসের অংশ হয়েছেন আপনি?
মিলা    : না ভাই, জানি না তো...।   আমাকে একটু বুঝিয়ে বলেন।
সুমন    : এই যে, প্রথমবার প্রথম শিল্পী হিসেবে বাংলানিউজের অনলাইন আড্ডায় অংশ নেওয়াটাই তো নতুন একটা ইতিহাস।
মিলা   : হুম, জেনে ভালো লাগলো। যে কোনো প্রথম কাজে অংশ নেওয়ার আনন্দ আলাদা।  

জাহান  :  দেশে ও বিদেশে আপনার প্রিয়শিল্পী কে?
মিলা    :  প্রিয়শিল্পীর তালিকাটা অনেক লম্বা। বলতে অনেক সময় লেগে যাবে।

উর্মী    :  আপনাকে আমরা একজন ফ্যাশনেবল গায়িকা বলে জানি। নিজের পোশাক কি নিজেই ডিজাইন করেন?
মিলা    :  আসলে যখন যেটা পড়তে ভালো লাগে, তখন সেটাই পড়ি। রঙের ব্যাপারে সচেতন থাকি।

বিপুল    :  আপনাকে গানের সঙ্গে প্রায়ই নাচতে দেখা যায়? আপনি কী নাচ শেখেছেন।
মিলা    :  নাহ, সেভাবে নাচ শেখা হয় নি। গানের সুরে তাল মেলানোটাই হলো আমার নাচ।

রানা    :  ব্রায়ান অ্যাডমসের সঙ্গে গানের সুযোগ পেলে কেমন লাগবে?
মিলা    :  এবারের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে একই মঞ্চে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে।
রানা    :  নাহ, আমি ডুয়েট গানের কথা বলছি।
মিলা    :  আকাশকুসুম স্বপ্ন দেখার ইচ্ছে নেই।

রিনা    :  শুনেছি আপনার বাবা আপনাকে অ্যালবাম বের করার জন্য টাকা দিতে রাজি হননি। কেন?

মিলা   :  আসলে উনি ভেবেছিলেন গান-বাজনার প্রতি ঝুকলে আমার পড়ালেখা হবে না। তাই অ্যালবাম করতে টাকা দিতে রাজি হননি।

রায়হান :  আপনার নাম দিয়ে অনলাইনে মিথ্যা পর্ণো ভিডিও ছাড়া হয়েছে, এটা কি জানেন?
মিলা    :  হ্যাঁ জানি। আপনিই বললেন, ওটা মিথ্যা। যেহেতু এটা আমার নয় তাই এ নিয়ে আমি লজ্জাবোধ করার কারণ দেখি না। বরং যারা আমার নাম দিয়ে এই বিদেশি নোংরা ভিডিওটি ছেড়েছে লজ্জা তো তাদেরই পাওয়া উচিত।

মম     :  সঙ্গীতশিল্পী না হলে কী হতেন?
মিলা   :  সেটা তো বলতে পারছি না। সঙ্গীত ছাড়া এখন নিজেকে কল্পনা করতে পারি না।

আজাদ :  আপনি সম্প্রতি অনলাইনে অশ্লীলতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন, এ প্রসঙ্গে কিছু বলুন?
মিলা   :  একধরণের সাইবার ক্রাইম শুরু হয়েছে। আমার ও অন্য অনেক শিল্পীর নামে মিথ্যা নগ্ন ভিডিও আর ছবি ছেড়ে নোংরামী করা হচ্ছে। কেউ লজ্জায় বা ভয়ে প্রতিবাদ করছেন না। আমি এখানে লজ্জা পাওয়ার কোনো কারণ খুঁজে পাই না। কারণ পুরোটাই মিথ্যা। তাই আমি ভয় পাই না। আমি এই সাইবার ক্রাইম যারা করছে, তাদের উৎস খোঁজার চেষ্টা করছি এবং উৎসের অনেকটা কাছাকাছি পৌছে গেছি। কিছু ডকুমেন্টস খুঁজে বের করেছি। আরো কিছু
ডকুমেন্টস হাতে এলেই আমি এইসব অপরাধীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

mila
রুনা  :  আপনাকে কোনোদিন শাড়িপড়া অবস্থায় দেখি নি। কোনোদিন কী শাড়ি পড়ে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখেছেন আপনাকে কেমন লাগে?
মিলা  :  বাসায় শখ করে বহুবার শাড়ি পড়েছি। শাড়ি সামলানো কঠিন বলে পড়ে বাইরে যাওয়া হয় না।

অনন্ত  :  অশ্লীলতার বিরুদ্ধে আপনার অবস্থান নেওয়াকে স্বাগত জানাই। আপনার সঙ্গে আছি।
মিলা   :  কাউকে না কাউকে তো প্রতিবাদ করতেই হবে। নয়তো এ অবস্থা চলতেই থাকবে। আপনারা শ্রোতা-দর্শক আমার সঙ্গে আছেন, আপনারাই আমার প্রতিবাদের আসল শক্তি।

ফুটনোট

বাংলানিউজের অনলাইন তারকা আড্ডায় অসংখ্য ভিজিটর বার বার অতিথির কাছে একই প্রশ্ন করেছেন। যেগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে। অসংখ্য ভিজিটর মিলার কাছে শুনতে চেয়েছেন তার বিভিন্ন জনপ্রিয় গান। ভক্ত-ফ্যানদের অনুরোধে মিলা আড্ডার শেষভাগে খালি গলায় ‘হাজার দর্শক মন মাতাইয়া.. রূপবানে নাচে কোমর দুলাইয়া..’ গানটি গেয়ে শোনান।

বাংলাদেশ সময় ০৩১৫, জুলাই ২৯, ২০১১

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।