এই যখন অবস্থা, আমরা আতঙ্কিত হয়ে যাচ্ছি। কিন্তু এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আগেই শরীরে প্রতিরোধ গড়ে তোলা জরুরি।
গাজর, হলুদ ও কমলা রঙের সবজি
এসবে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধী বিটাক্যারোটিন, যা ক্যান্সার কোষের ওপর আক্রমণ করে।
টমেটো, তরমুজ
টমেটো ও তরমুজে রয়েছে লাইকোপেন, যার পরিমাণ রক্তে কম হলে অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় পাঁচগুণ বেড়ে যায়।
বাঁধাকপি, ফুলকপি, শালগম
অল্প সেদ্ধ করলে সবজির উপাদান ঠিক থাকে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ সবজি নিয়মিত গ্রহণে খাদ্যনালির ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় ৭০ শতাংশ কমে।
সবুজ শাকসবজি
গাঢ় সবুজ শাকসবজিতে ক্যান্সাররোধী বিটাক্যারোটিন, ফোলেট ও লিউটেইন থাকে। যে শাকসবজি যত সবুজ, তাতে তত বেশি এ উপাদান রয়েছে।
সয়াবিন
সয়াবিনে ক্যান্সাররোধী অন্তত পাঁচটি উপাদান রয়েছে। এসবের মধ্যে একটি উপাদানের রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য স্তন ক্যান্সারে ব্যবহৃত ওষুধ টেমোক্সিফেনের মতো।
কয়েকটি উপাদান, যার নির্যাস স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় ৭১ শতাংশ কমিয়ে দেয়।
ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ ফল
যারা প্রতিদিন কিছু না কিছু ভিটামিন ‘সি’সমৃদ্ধ ফল খান, তাদের অগ্ন্যাশয় ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় অর্ধেক বা দুই-তৃতীয়াংশ কমে যায়।
রসুন ও পেঁয়াজ
রসুন-পেঁয়াজ জাতীয় সবজিতে রয়েছে খাদ্যনালি, পাকস্থলী, ফুসফুস ও যকৃতের ক্যান্সাররোধী।
খাবার নির্বাচনে সতর্ক হোন, সুস্থ থাকুন।