আমরা জানি, প্রতিদিন আধা কাপ বাদাম খেলে শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে, ক্যান্সার ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। আর শুধুমাত্র মিষ্টি খাবারেই আমরা কিশমিশ ব্যবহার করি।
বাদামে যেমন রয়েছে কয়েক ধরনের ভিটামিন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, জিংক, ক্যালশিয়াম, ফাইবার, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রোটিন।
জানেন কি কিশমিশেও রয়েছে ভিটামিন এ ও বিটা ক্যারোটিন। এছাড়া কিশমিশে পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম রয়েছে।
নিয়মিত কিশমিশ খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। হজমশক্তি বাড়িয়ে কোষ্ঠাকাঠিন্য দূর করে আমাদের শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়। এগুলো অ্যাসিডিটি কমায়, কিডনির পাথর দূর করে ও হৃদরোগর ঝুকিঁ কমায়।
জ্বর, ঠাণ্ডা ও অন্য সংক্রামক রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। তাই করোনাকালে প্রতিদিন ১০০টি পর্যন্ত কিশমিশ খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। ১০০ কিশমিশ থেকে আমরা ১২৯ ক্যালরি ও ১.৩ গ্রাম প্রোটিন পেতে পারি।
একমুঠ পরিমাণ বাদাম ও আধা কাপ কিসমিক খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। তবে এগুলো একসঙ্গে না রেখে আলাদা জারে রাখুন। নয়ত কিসকিসের ময়েশ্চারে বাদাম নরম হয়ে যাবে।
ডায়াবেটিসে আক্রান্তরা কিশমিশ খাওয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১০১ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২০
এসআইএস