ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

শেষ হলো বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৬৫২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২, ২০১৫
শেষ হলো বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়ার বাঁশির সূরে সূরে শেষ হলো পাঁচ দিনব্যাপী বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব।

বুধবার (০২ ডিসেম্বর) ভোর ৫টার সময় শেষ পাঁচ দিনের এই উৎসব।



শেষ দিনে সঙ্গীতানুষ্ঠানে ছিল তারকাদের মিলন-মেলা। টিভি পর্দা থেকে শুরু করে চলচ্চিত্রের অনেক অভিনয় শিল্পীই পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়ার বাঁশি সূরের মুর্ছনায় মুগ্ধ হন।  
 
পণ্ডিত হরিপ্রসাসের হাতে উৎসব স্মারক তুলে দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জান নূর। এছাড়া সুজাত খানের হাতে উৎসব স্মারক তুলে দেন বিএনপি  নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ।
 
পাঁচ দিনব্যাপী এই উৎসবের শেষ দিন ছিল দর্শণার্থীদের উপচে পরা ভিড়। দর্শনার্থীর চাপে রাজধানীল এমইএস থেকে বনানী পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য প্রাইভেট কার পার্কিং করে কার্যত রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
 
 
শিল্পীদের হাতে উৎসব স্মারক তুলে দেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের।  
 
বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে পঞ্চম ও সমাপনী দিনের এ সঙ্গীত শুরু হয় মঙ্গলবার (০১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম পরিবেশনায় ছিলেন- অনিমেষ বিজয় চৌধুরী ও তার দল। দেশ রাগে ধামার ও রাগ ভূপালিতে চতুরঙ্গ পরিবেশন করে সিলেটের দল গীতবিতান বাংলাদেশ। অনিমেষ বিজয় চৌধুরীর সঙ্গে সহশিল্পী হিসেবে ছিলেন কুমকুম ভৌমিক, নূর-ই-আফরোজ, পরেশ চন্দ্র পাল, রুমা চন্দ, সাগুফতা হক, সুব্রত মিত্র, সোনিয়া রায়। পাখওয়াজে ছিলেন আলমগীর পারভেজ। তানপুরায় অভিজিৎ কুন্ডু। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন অধ্যাপক ড. অসিত রায়।
 
এবারের উৎসবটি উৎসর্গ করা হয়েছে বরেণ্য শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীকে। প্রায় ২শ’ জন সংগীত ও নৃত্যশিল্পী অংশ নিয়েছেন বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের এই আয়োজনে।  
 
বাংলাদেশ সময়: ০৬৫২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৫
এসএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।