রোববার (১৪ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় চাঁদপুর মডেল থানায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের রামদাসদী গ্রামের বিল্লাল গাজী (৪৫), রুবেল খান (৩০), ইউনুছ মিজি (২৫), আব্দুল গনি (৭৫), মনু মাঝি (৭৮) ও শফিক খান (৩০)।
চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ভোরে সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর মডেল ইউনিয়ন থেকে ‘মা’ ইলিশ শিকার ও বিক্রয়কালে বিল্লাল, রুবেল, ইউনুছ, আব্দুল গনি, মনু মাঝি, সফিক খান, শাহীন ও রবিউলকে আটক করে। এদের মধ্যে শাহীন ও রুবেলের বয়স ১৮ বছরের কম হওয়ায় মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বাকিদের এক বছর করে কারাদণ্ড দেন। এসময় তাদের কাছ থেকে পুলিশ তিন মণ ‘মা’ ইলিশ ও ২৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে।
অপরিদেক শনিবার (১৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টায় হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সমর কান্তি বসাক দুই জেলেকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নীল কমল ইউনিয়নের ইলশানবালা এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে আব্দুর রহমান (৩৬) এবং মৃত রব গাজীর ছেলে মো. জহির গাজী (৪০)।
হাইমচর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, আব্দুর রহমান ও জহির গাজীকে নীল কমল এলাকা থেকে ইলিশ শিকার অবস্থায় আটক করা হয়। তাদেরকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুল বাকী বাংলানিউজকে বলেন, উভয় ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড প্রাপ্ত আট জেলেকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৮
জিপি