সোমবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে ইউনিয়নের মাঝিপাড়ার গ্রামে তার বাবার বাড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ইয়াসমিনের বাবার নাম আশরাফুল আলম।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত বছর ইয়াসমিন ও সাহেব আলীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর চাকরির সুবাদে ঢাকার একটি হাফেজিয়া মাদ্রাসায় থাকেন সাহেব আলী। মাঝে মধ্যে ছুটিতে এলে ইয়াসমিন স্বামীর বাড়িতে গেলেও প্রায় সময় বাবার বাড়িতে থাকতেন।
রোববার (১৪ অক্টোবর) রাতে বাবার বাড়িতে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন ইয়াসমিন। সোমবার সকালে তার কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে তার গলায় রশি পেঁচানো মরদেহ দেখতে পান পরিবারের লোকজন। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং মরদেহের সুরতহাল শেষে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা দায়ের করেন।
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বাংলানিউজকে বলেন, নিহতের পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ না থাকায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। তদন্দ করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময় ১৫২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৫, ২০১৮
এসআরএস