বৃহস্পতিবার (১৮ অক্টোবর) দুপুর ৩টায় তিনি সেগুনবাগিচার দুদক কার্যালয়ে আসেন তিনি। পরে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের উপ-পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগে ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লতিফুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুদক।
ট্রান্সকমের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানকে দুপুর ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা। তবে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি বেরিয়ে অপেক্ষমান সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।
লতিফুর রহমানের সঙ্গে তার আইনজীবী ফখরুজ্জামান ও চিকিৎসক মুজাহিদুল ইসলাম দুদকে আসেন। এর আগে গত ১১ অক্টোবর এক নোটিশে লতিফুর রহমানকে তলব করে দুদক।
নোটিশে বলা হয়, ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ট্রান্সকম গ্রুপভুক্ত বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের গ্যাসবিল, বিদ্যুৎ বিল, ভ্যাট ইত্যাদি ফাঁকি দিয়ে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচার এবং অবৈধ উপায়ে সরকারি জমি দখলে রাখার অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানের স্বার্থে লতিফুর রহমানের বক্তব্য গ্রহণ প্রয়োজন উল্লেখ করে নোটিশে আরও বলা হয়, জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপিসহ লতিফুর রহমানকে উপস্থিত থাকতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৮, ২০১৮
আরএম/এমএ