রোববার (২১ অক্টোবর) রাজধানীর কলাবাগানে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটিতে ‘কার্যকর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা: দেশের সার্বিক উন্নয়নের অনুঘটক’ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
মঙ্গলবার (২৩ অক্টোবর) সিলেটে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশ হওয়ার কথা।
ঐক্যফ্রন্টের প্রতি ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, এর আগে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তারা অনুমতির চিঠি পেয়েছে কিন্তু এটা নিয়েও তারা নাটক করেছে। নাটক করতে দ্বিধা করেনি। নাটক করা তাদের পুরানো অভ্যাস। অনুমতির ইশারা অলরেডি পুলিশ তাদের দিয়েছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, সভা সমাবেশ যেখানেই করতে চায় এ ব্যাপারে কোনো বাধা নিষেধ থাকবে না। থাকার কথা নয়।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, নিরাপত্তার বিষয়টা তো থাকে। সেখানে বড় বড় নেতারা যাবেন এটা তো পুলিশ একটু খতিয়ে দেখে। কিন্তু অনুমতির ব্যাপারে তারা ইঙ্গিতও পেয়ে গেছেন। অফিসিয়াল চিঠি দেওয়ার আগ পর্যন্ত তারা নাটক করবেই এটা তাদের পুরানো অভ্যাস।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরে নির্বাচন কমিশন নিয়ে দ্বিধা বিভক্তির বক্তব্য প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, দ্বিধা বিভক্ত হল কিভাবে? ফখরুল সাহেব কী ভুলে গেছেন- নির্বাচন কমিশন ৫ সদস্য বিশিষ্ট। এখানে প্রধান নির্বাচন কমিশনারে সঙ্গে আরও ৪ জন কমিশনার রয়েছেন।
‘একজন কমিশনার যদি কোনো ইস্যুতে ভিন্নমত পোষণ করেন বা নোট অব ডিসেন্ট দেন এটা তো তাদের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র। ভিন্নমত পোষণ করতেই পারেন। কাজেই বিভক্তির অভিযোগ হাস্যকর এবং কাল্পনিক।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০১৮
এসএম/এমএ