সোমবার (২২ অক্টোবর) সকালে কক্সবাজারের একটি হোটেলের সম্মেলন কক্ষে অক্টোবর ডাউন সিনড্রোম সচেতনতা মাস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ বৈকল্যবিভাগ, ডাউন সিনড্রোম সোসাইটি অব বাংলাদেশ, আমদা বাংলাদেশ এবং জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হসপিটাল।
বক্তারা বলেন, ডাউন সিনড্রোম ব্যক্তির দেহ কোষে একটি অতিরিক্ত ক্রোমোজম থাকে। অন্যদের তুলনায় সাধারণত এরা দেরিতে বসে ও কথা বলে, হামাগুড়ি দেয় ও হাঁটে। বাংলাদেশে প্রায় দুই লাখের বেশি ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত শিশু ও ব্যাক্তি রয়েছে। এসব ব্যক্তিরা সমাজে অবহেলিত। অথচ সঠিত যত্ন, পুষ্ঠিকর খাবার, স্পিচ ও ল্যায়গুয়েজ এবং ফিজিক্যাল থেরাপির মাধ্যমে ডাউন সিনড্রোম আক্রান্ত শিশুরা স্বাভাবিক শিশুদের মতো পড়ালেখা করে স্বনির্ভর হতে পারে।
ডাউন সিনড্রোম সোসাইটি অব বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান সরদার এ রাজ্জাক এর সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমেদ চৌধুরী। এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন দেনসমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক প্রীতম কুমার চৌধুরী, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ ও কক্সবাজার জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সুব্রত বিশ্বাসও জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা আহসানুল হক।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৮
এএইচ