তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’।
২৪ অক্টোবর, ২০১৮, বুধবার। ০৯ কার্তিক, ১৪২৫ বঙ্গাব্দ। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনা
১৯১১- অভরিল রাইট তার আবিষ্কৃত উড়জাহাজে করে নর্থ ক্যারলিনার আকাশে নয় মিনিট পয়তাল্লিশ সেকেন্ড ভেসে বেড়ান।
১৯১২- প্রথম বলকান যুদ্ধ, সার্বিয়ানদের বিজয়ের মাধ্যমে কুমানোভের যুদ্ধের অবসান।
১৯১৭- প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অস্ট্র-ইতালিয়ান কাপরেতোর সম্মুখ যুদ্ধ শুরু।
১৯৩১- জর্জ ওয়াশিংটন ব্রিজ জনগণের যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত।
১৯৪৪- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, লেয়ট গালফ যুদ্ধে জাপানের যুদ্ধবিমান যুইকাকু এবং মুসাশি নামের একটি যুদ্ধজাহাজ ডুবে যায়।
১৯৪৫- জাতিসংঘের যাত্রা।
১৯৪৭- ওয়াল্ট ডিজনি হাউস আন-আমেরিকান অ্যাক্টিভিটিস কমিটি দৃঢ়ভাবে সমর্থন।
১৯৫৪- ডুইট ডি. আইসেনহাওয়ার আমেরিকার পক্ষে সাওথ ভিয়েতনামের সমর্থন।
১৯৬৪- যুক্তরাজ্য থেকে উত্তর রোডেশিয়া স্বাধীনতা অর্জন।
১৯৮৪- কলকাতা মেট্রোর কাজ শুরু।
২০০৩- কনকর্ডের সর্বশেষ ফ্লাইট।
জন্ম
১৬৩২- ডাচ অণুজীব বিজ্ঞানী অ্যান্টন ভন লিউওনহাক।
১৬৭৫- ইংরেজ সেনা এবং রাজনীতিবিদ রিচার্ড টেম্পল।
১৭১০- ইংলিশ ক্যাথলিক প্রিস্ট এবং লেখক আলবার্ট বাটলার।
১৭৭৫- বাহাদুর শাহ জাফর, মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট।
১৮৫৪- জার্মান রসায়নবিদ হেন্ড্রিক উইলিয়াম।
১৮৮৭- স্পেনের রানি ভিক্টোরিয়া উইজেন অভ ব্যাটেনবার্গ।
১৮৯৯- ফেরহাত আব্বাস, আলজেরীয় রাজনৈতিক নেতা এবং প্রথম রাষ্ট্রপতি।
১৯৩০- বাদশাহ সুলতান আহমাদ শাহ।
১৯৩২- নোবেল পদকপ্রাপ্ত কানাডিয়ান অর্থনীতিবিদ রবার্ট মান্ডেল।
১৯৮১- ভারতীয় অভিনেত্রী মল্লিকা শেরাওয়াত।
১৯৮৫- ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড় ওয়েন রুনি।
১৯৮৬- ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড় জন রুডি।
১৯৩৯- রশীদ তালুকদার, বাংলাদেশি প্রখ্যাত আলোকচিত্র শিল্পী।
মৃত্যু
১৫৩৭- ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরির তৃতীয় স্ত্রী জেন সেইমুর।
২০০১- জার্মান নিও নাৎসি হারম্যান গ্যাভিরিয়া।
২০১৩- মান্না দে, ভারতের জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী। প্রবোধ চন্দ্র দে ডাক নাম মান্না দে ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম সেরা সঙ্গীত শিল্পীদের একজন। হিন্দি, বাংলা, মারাঠি, গুজরাটিসহ অজস্র ভাষায় তিনি ষাট বছরেরও অধিক সময় সঙ্গীত চর্চা করেন। সঙ্গীত জীবনে তিনি সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেন। সঙ্গীত ভুবনে তার এ অসামান্য অবদানের জন্য ভারত সরকার ১৯৭১ সালে পদ্মশ্রী, ২০০৫ সালে পদ্মবিভূষণ এবং ২০০৯ সালে দাদাসাহেব ফালকে সম্মাননায় ভূষিত করে। ২০১১ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাকে রাজ্যের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান বঙ্গবিভূষণ প্রদান করে। মান্না দে পদ্মশ্রী এবং পদ্মবিভূষণ খেতাবসহ অসংখ্য খেতাব অর্জন করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৪, ২০১৮
এএইচ/এএ