এই শিশুদের মধ্যে থেকেই কেউ না কেউ আমার মতো প্রধানমন্ত্রী হবে, মন্ত্রী হবে, বড় ব্যবসায়ী হবে, বড় বড় চাকরি করবে, দেশ চালাবে, যোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শিক্ষা ক্ষেত্রকে সুবিস্তৃত করতে সমগ্র বাংলাদেশে যেখানে স্কুল নাই সেখানে স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেখানে সরকারি কলেজ ও স্কুল নাই সেখানে সরকারি কলেজ ও স্কুল করে দিচ্ছি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার (২৬ অক্টোবর) গণভবন প্রাঙ্গণে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিশু-কিশোরদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই শিশু-কিশোরদের উৎসাহিত করতে। আমি মনে করি, খেলাধুলা, চিত্রাঙ্কন, সাংস্কৃতিক চর্চা; এগুলো আমাদের ছেলেমেয়েদর সুন্দর জীবন গড়ার সুযোগ করে দেবে। জীবনকে সুন্দরভাবে দেখার সুযোগ করে দেবে।
তিনি বলেন, সকল শিশু আগামী দিনে আমাদের ভবিষ্যত। আমি চাই, জাতির পিতা যে সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন আমাদের এই ছেলে-মেয়েরাই সেই স্বপ্নপূরণ করবে।
চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সভাপতি শিল্পী হাশেম খান।
এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্য সচিব শেখ হাফিজুর রহমান। বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাশুরা হোসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৬, ২০১৮
এমইউএম/এমজেএফ