তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আরিফ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাহাদত হোসেন ও সাঘাটা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান দুই মাস চেষ্টার পর এ মামলার মূল আসামি আব্দুল হাইকে গোবিন্দগঞ্জ থেকে এবং রাফি ও আলামিনকে বগুড়া জেলার ধুনট থেকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকালে তাদের কাছ থেকে আরিফের মোবাইল ও হত্যার কাজে ব্যবহৃত গামছা উদ্ধার করা হয়।
বুধবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজার রহমান সংবাদ সম্মেলন মাধ্যমে এসব তথ্য জানান।
এসময় বোনারপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোখলেছুর রহমান, সাঘাটা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান ও এসআই সাহাদত হোসেনসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
আরিফ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাহাদত হোসেন জানান, আসামি আব্দুল হাই গত ২০ আগস্ট রাতে বোনারপাড়া রেলওয়ে স্টেশনের পরিত্যাক্ত রেল লাইনের ওপর ইলেক্ট্রনিক ব্যবসায়ী আরিফকে পরিকল্পিতভাবে মোবাইলে ফোনে করে ডেকে আনেন। এরপর আব্দুল হাইয়ের ওপর দুই বন্ধু রাফি ও আল আমিন গামছা গলায় পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে আরিফকে হত্যা করেন। ব্যবসায়ীক লেনদেনের জের ধরে আরিফকে হত্যা করে তার তিন বন্ধু।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩১, ২০১৮
এনটি