বৃহস্পতিবার (০১ নভেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলার সালন্দর ইউনিয়নের দেওগাঁও ছেতনাই গ্রামের শ্বশুর বাড়ির টয়লেট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সুশীলা রুহিয়া থানার আশারু শিং এর মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, আড়াইমাস আগে দেওগাঁও গ্রামের সঙ্কর চন্দ্রের ছেলে বিপুল চন্দ্রের সঙ্গে ঝাঁড়গাঁও গ্রামের সুশীলা রানীর বিয়ে হয়। ভোরে বিপুল চন্দ্রের বাড়ির টয়লেটে সুশীলার মরদেহ দেখে তার শ্বশুর বাড়ির লোকজন চিৎকার করে। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুর ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে।
এদিকে, সুশীলার স্বজনদের দাবি, নেশা ও পরকিয়ায় বাধা দেওয়ায় তাকে হত্যা করেছে বিপুলের পরিবার। তবে বিপুল এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ফিরোজা বাংলানিউজকে বলেন, সুশীলার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৮
এনটি