এর মধ্যে সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় একজন, কক্সবাজারের টেকনাফে দুইজন ও মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে একজন নিহত হয়েছেন। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
কক্সবাজার
টেকনাফ উপজেলায় সাবরাং ইউনিয়নের হারিয়া খালীর ট্যুরিস্টজোন সংলগ্ন বেড়িবাঁধ এলাকায় জিরোপয়েন্টে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ১৯ মামলার আসামি ডাকাত নজির আহম্মদ প্রকাশ নজির (৪০) ও মাদকবিক্রেতা আব্দুল আলীম (৩৮) নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) খাইরুল আলম (৩৮), কনস্টেবল রুমন (৩৪), মংছিং প্রু (৩৮) ও আব্দুস শুক্কুর (২২) আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, নজির উপজেলার একজন কুখ্যাত ডাকাত। তার বিরুদ্ধে থানায় মানবপাচার, ডাকাতি ও অস্ত্রসহ ১৯টি ও আব্দুল আলিমের বিরুদ্ধে চারটি মামলা রয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জের টংগিবাড়ী উপজেলায় ভোর ৪টার দিকে র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আবুল হোসেন শেখ (৪৭) নামে মাদক মামলার এক আসামি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় র্যাবের দুই সদস্য আহত হয়েছে।
র্যাব-১১ এর উপ-পরিচালক মেজর আশিক বিল্লাহ জানান, ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, তিন রাউন্ড গুলি, একটি ম্যাগজিন, ৫০০ পিস ইয়াবা, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।
টংগিবাড়ী পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত আবুল হোসেন একই উপজেলার কুন্ডের বাজার এলাকার মৃত নাজিম উদ্দিন শেখের ছেলে। তার বিরুদ্ধে ১৬টি মামলা রয়েছে, যার বেশিরভাগ মাদক।
সিলেট
দক্ষিণ সুরমার পারাইরচক এলাকায় রাত ৩টার দিকে র্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে আব্দুস শহীদ (৪০) নামে এক মাদকবিক্রেতা নিহত হয়েছেন।
সিলেট মহানগর পুলিশের মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মাদকবিক্রেতা শহীদের বিরুদ্ধে তার থানায় কোনো মামলা না থাকলেও দক্ষিণ সুরমা থানায় ৫-৬ মামলা রয়েছে।
নিহত শহীদ চাঁদপুর জেলার বাসিন্দা। তিনি সিলেটের দক্ষিণ সুরমা এলাকার আহমদপুর গ্রামের বসবাস করতেন। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১১০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০১৮ৱ
জিপি