এছাড়া রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব মিয়ানমারেরই বলে জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর।
২৩ নভেম্বর (শুক্রবার) ঢাকার ইউএনএইচসিআর অফিস থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ইউএনএইসসিআরের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাদের আশ্রয়, তাদের শরণার্থী অধিকার নিশ্চিত ও মযার্দার সাথে রাখাইনে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের পদক্ষেপে ইউএনএইচসিআর গভীরভাবে উপলব্ধি করে।
রোহিঙ্গা সংকট শুরুর পর থেকেই তাদের স্বেচ্ছায় ও শান্তিপূর্ণ উপায়ে ফেরত পাঠানোর লক্ষ্যে মিয়ানমার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে বাংলাদেশ কাজ করে চলেছে। বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় ফেরাতে সেখানে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরির জন্য শর্তাবলী পূরণের দায়িত্ব মিয়ানমারের। একই সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ফিরে আসার মূল কারণ খুঁজে বের করা ও কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে চুক্তি হয়েছে। চুক্তির ধারাবাহিকতায় গত ১৫ নভেম্বর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে জন্য উভয়পক্ষ সম্মত হয়েছিলো। তবে দিন-তারিখ ঠিক করা হলেও রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে রাজি হননি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৮
টিআর/এমজেএফ