শনিবার (১ ডিসেম্বর) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় এ শোক প্রকাশ করেন তিনি।
শোক বার্তায় উপাচার্য বলেন, বীরপ্রতীক তারামন বিবি বাঙালি নারীর গর্ব।
২০১৬ সালের ডিসেম্বরে জাবিতে অনুষ্ঠিত মুক্তি সংগ্রাম নাট্য উৎসব উপলক্ষে তারামন বিবির আগমন এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উৎসব উদ্বোধনের স্মৃতিচারণ করে উপাচার্য আরও বলেন, জাবিতে তারামন বিবির আগমন- এ বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্মানিত করেছে। আমরা তার কাছে ঋণী।
উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
তারামন বিবি শুক্রবার (৩০ নভেম্বর) দিনগত রাত দেড়টার দিকে কুড়িগ্রামের রাজীবপুর উপজেলার কাচরিপাড়ায় তার নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬১ বছর।
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নম্বর সেক্টরের হয়ে তারামন বিবি মুক্তিবাহিনীর রান্নাবান্না, তাদের অস্ত্র লুকিয়ে রাখা, পাকিস্তানিদের খবরাখবর সংগ্রহ এবং সম্মুখযুদ্ধে লড়াই করে দেশের স্বাধীনতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এ কারণে স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার তাকে বীরপ্রতীক খেতাবে ভূষিত করে।
** বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে স্পিকারের শোক
** বীরপ্রতীক তারামন বিবির মৃত্যুতে এরশাদের শোক
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৮
এসআরএস