মঙ্গলবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। নিহত মঈন ওই ইউনিয়নের মানিকভান্ডার গ্রামের মৃত সুলতান আহমেদের ছেলে।
চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম আজমিরুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, সকালে বাড়ির পার্শ্ববর্তী কাঁঠাল গাছে মঈন উদ্দিনের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন স্থানীয়রা। পরে মরদেহটি উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে আধুনিক জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার আগ পর্যন্ত এটা হত্যা না আত্মহত্যা নির্দিষ্টভাবে বলা যাচ্ছে না।
নিহত ব্যক্তির প্রতিবেশীরা জানান, মঈন উদ্দিন আহমেদ আইন বিষয়ে পড়াশোনা শেষ করে সনদের অপেক্ষায় ছিলেন। পাশাপাশি হাইকোর্টে একজন সিনিয়র অ্যাডভোকেটের অধীনে কাজও করতেন। প্রায় বছর খানে আগে তার মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। পরবর্তীতে আবার সুস্থ হয়ে উঠেন তিনি। ঝুলন্ত মরদেহে পা মাটিতে লাগানো ছিল বলেও জানিয়েছেন তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৮
জিপি