তিনি বলেছেন, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার মতো সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে মিয়ানমারকে। আর তাদের প্রত্যাবাসন হতে হবে অবশ্যই স্বেচ্ছামূলক।
মঙ্গলবার (০৪ ডিসেম্বর) বিকেলে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালীতে নতুন স্থাপিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা আশ্রয় দিতে গিয়ে কক্সবাজারের পরিবেশের যে ক্ষতি হয়েছে, তা অপূরণীয়। কীভাবে এ ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় এবং পরবেশ ফিরিয়ে আনা যায় এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সহায়তা করবে।
‘কেবলমাত্র শুধু রোহিঙ্গাদের জন্য নয়, কক্সবাজারের জনগণের জন্যও যুক্তরাষ্ট্র সহায়তা অব্যাহত রাখবে। ’
এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় তিনি প্লেন চেপে তিনদিনের সফরে কক্সবাজার যান। সেখানে পৌছে মার্কিন রাষ্ট্রদূত দুপুর ১২টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ির ঘুনধুম তুমব্রু সীমান্তের কোণার পাড়ার শূন্য রেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন এবং সেখানে রোহিঙ্গা নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
এরপর দুপুর দেড়টায় তিনি বালুখালী ট্রানজিট ক্যাম্প, আড়াইটায় কুতুপালং ও বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিভিন্ন দাতা সংস্থার কর্মকাণ্ড পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি নির্যাতিত রোহিঙ্গা, ক্যাম্পে দ্বায়িত্বরত সরকারী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথাও বলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৮
টিএ