প্রতিদ্বন্দ্বীরা হলেন-সভাপতি পদে ড. মো. সারওয়ার জাহান (প্রফেসর, এগ্রোটেকনোলজি) ও শেখ মাহমুদুল হাসান (প্রফেসর, ব্যবসায় প্রশাসন); সহ-সভাপতি পদে ড. শেখ জুলফিকার হোসেন (প্রফেসর, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং) ও ড. মো. এনামুল কবীর (প্রফেসর, এগ্রোটেকনোলজি); সাধারণ সম্পাদক পদে মো. শরিফ হাসান লিমন (প্রফেসর, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি), ড. মো. নজরুল ইসলাম (প্রফেসর, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি) এবং মো. নুরুজ্জামান (সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি); যুগ্ম-সম্পাদক পদে মো. নাসিফ আহসান, পিএইচডি (প্রফেসর, অর্থনীতি), মো. এনামুল হক (সহযোগী অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন) ও ইমরান কামাল (সহকারী অধ্যাপক, বাংলা), কোষাধ্যক্ষ পদে তরুণ কান্তি বোস (সহযোগী অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন) ও ড. মো. জাকির হোসেন (প্রফেসর, নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা); সমাজ কল্যাণ এবং সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে প্রতাপ কুমার ঘোষ (সহযোগী অধ্যাপক, ব্যবসায় প্রশাসন) ও ড. মো. শামীম আহসান (প্রফেসর, ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং); প্রচার সম্পাদক পদে মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (সহকারী অধ্যাপক, ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং), মো. শাহীন পারভেজ (সহকারী অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি) ও রুমানা রহমান (সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি)।
এছাড়া সদস্যের ছয়টি পদের প্রার্থীরা হলেন-ড. কাজী মাসুদুল আলম (সহযোগী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), ড. শেখ সেরাজুল হাকিম (প্রফেসর, স্থাপত্য), ড. লস্কর এরশাদ আলী (সহযোগী অধ্যাপক, গণিত), ড. মোহাম্মদ আশরাফুল আলম (প্রফেসর, নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা), ড. এস এম মাহবুবুর রহমান (প্রফেসর, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং), ড. মো. নাজমুস সাদাত (প্রফেসর, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি), ড. মো. রেজাউল হক (প্রফেসর, রসায়নবিজ্ঞান), ড. মো. নূর উন নবী (প্রফেসর, ব্যবসায় প্রশাসন), আসমা উল হুসনা (সহকারী অধ্যাপক, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ), মো. নাদিমুদ্দৌলা (সহকারী অধ্যাপক, প্রিন্ট মেকিং), মো. মোস্তফা কামাল (সহকারী অধ্যাপক, এগ্রোটেকনোলজি), ড. আশীষ কুমার দাস (প্রফেসর, ফার্মেসী) এবং মো. আবুল ফজল (সহকারী অধ্যাপক, বাংলা)।
নির্বাচন কমিশনের পক্ষে আচরণবিধি ও ভোট প্রদান সংক্রান্ত নির্দেশাবলী জারি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, প্রার্থী কোনো রাজনৈতিক সংঘ বা জোটের পক্ষে নির্বাচন করতে পারবেন না, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সদস্য ব্যতীত অন্য কেউ প্রার্থীর পক্ষে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রচারণা চালাতে পারবেন না, ভোটগ্রহণের নির্দিষ্ট সময়ের (দুপুর ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা) পর কেউ উপস্থিত হলে তিনি ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না, নির্বাচনী প্রচারণায় কোনো প্রকার মর্যাদাহানীকর পন্থা অবলম্বন করা যাবে না, ভোটকেন্দ্রে কোনো প্রকার তড়িৎপ্রকৌশল যন্ত্র নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।
উল্লেখ্য, আগামী ১০ ডিসেম্বর দুপুর ২টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত কবি জীবনানন্দ দাশ একাডেমিক ভবনের মাল্টিপারপাস রুমে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পরপরই ভোট গণনা শুরু হবে এবং ভোট গণনা শেষে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এই নির্বাচন অনুষ্ঠানে গঠিত নির্বাচন কমিশনার হলেন প্রফেসর ড. মহসীন উদ্দীন আহমেদ। নির্বাচন কমিশনের অন্য সহকারী নির্বাচন কমিশনাররা হলেন যথাক্রমে প্রফেসর ড. মো. শফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. কামরুল হাসান তালুকদার, সহযোগী অধ্যাপক শেখ শারাফাত হোসেন এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. নিহার রঞ্জন সিংহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৬, ২০১৮
এমআরএম/আরআর