দিবসটি উপলক্ষে শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে র্যালি, আলোচনা সভা করা হয়েছে।
এছাড়া সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্বলনের মাধ্যমে মক্তিযুদ্ধাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হবে।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোল্ল্যা নবুয়াত আলী বাংলানিউজকে বলেন, জেলার বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত জায়গা। তবে এসব সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই। আগামী প্রজন্ম যাতে মুক্তিযুদ্ধের গৌরবজ্জ্বল ইতিহাস জানতে পারে সেজন্য ঐতিহাসিক স্মৃতি সংরক্ষণে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
মুক্তিযোদ্ধাদের ভাস্কর্য নির্মাণসহ একাত্তরের স্মৃতি সংরক্ষণে উদ্যোগ নেওয়ার আশ্বাস দিয়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) আলী আকবর বলেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৩২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৮
এসআরএস/এনটি