শুক্রবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালের দিকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। খবর পেয়ে দুপুর ১২টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় পুলিশ।
নিহত মিতা খাতুন জেলার নলডাঙ্গা উপজেলার নশৎপুর গ্রামের মৃত লাল মোহাম্মদের মেয়ে।
পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র জানায়, শহরের চকরামপুর এলাকায় অবস্থিত নাটোর জেনারেল হাসপাতালের কাউন্টার ম্যানেজার মিতা খাতুন সকাল ৭টায় হাসপাতালের চিকিৎসকদের কক্ষ খুলে দেন।
এরপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে হাসপাতালের ৫ম তলায় নিজ কক্ষে মিতার গলা কাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় সহকর্মীরা। খবর পেয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
নাটোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার জালাল উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর সহকারী নার্স হিসেবে ওই হাসপাতালে চাকরিতে যোগ দেন মিতা খাতুন। পরে তিনি কাউন্টার ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।
কারা কি কারণে তাকে হত্যা করেছে তা তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান ওসি। তবে বিকেল পর্যন্ত থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮
আরএ