রোববার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ১০টার দিকে তারা স্মৃতিসৌধের বেদীতে ফুল দেন।
রুমা বলেন, গত ২৮ বছর ধরে স্মৃতিসৌধ এলাকার পল্লী বিদ্যুৎ অঞ্চলে থাকি।
তিনি বলেন, এবার শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে যাবো এমন পরিকল্পনা আগে থেকেই ছিল। এজন্য রাতে ঘুম হয়নি। মনে মনে ভাবছিলাম কখন সকাল হবে কখন স্মৃতিসৌধে যাবো।
একই কথা জানালেন হিজড়া মনিকা। তিনি বলেন, গত সপ্তাহে গুরু মা আমাকে যখন বলেছিলো, তখন থেকেই মনের মধ্য একটা ছবি আঁকি। আজ এসে খুবই ভালো লাগছে। আমি মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি তবে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণ করতে পেরে আমি গর্বিত। আমি বিশ্বাস করি, শহীদেরা মরে না, তারা বেঁচে আছেন আমাদের মধ্যে।
কূটনৈতিক, রাজনৈতিক, শিল্পী-বুদ্ধিজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, পেশাজীবী, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্ত শ্রদ্ধার পুষ্পাঞ্জলিতে ফুলে ফুলে ভরে ওঠে বেদী।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৬, ২০১৮
ইএআর/আরবি/