রোববার (১৩ জানুয়ারি) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদের নির্দেশে তাকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবদুল্লাহ আল মামুন বাংলানিউজকে জানান, বন্দর উপজেলার মদনপুরে এলাকায় আসামি ধরতে গেলে পুলিশের সঙ্গে আসামিপক্ষের লোকজন ও গ্রামবাসীর সংঘর্ষে এক যুবক নিহত হওয়ার ঘটনায় তাকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
শনিবার (১২ জানুয়ারি) রাতের ওই সংঘর্ষের ঘটনায় আহত বন্দর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে ২৪ জনের নামোল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২ থেকে ৩শ’ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।
শনিবার রাতে মদনপুরে দুই আসামিকে ধরতে গেলে পুলিশের সঙ্গে আসামিপক্ষের লোকজন ও গ্রামবাসীর একাংশের ব্যাপক সংঘর্ষ ঘটে। এতে আশিকুর রহমান নামের এক পোশাক শ্রমিক নিহত ও বাবুল নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হন। আহত যুবককে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। এছাড়া সংঘর্ষে পুলিশের এসআই মোহাম্মদ আলী, কনস্টেবল দেবাশীষ, মনোয়ার, মোহনসহ অন্তত অধর্শত মানুষ আহত হন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৯
ওএইচ/