সোমবার (১৪ জানুয়ারি) ভোরে উপজেলার সীমান্তবর্তী মধ্য-কাশিপুর গ্রাম থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে দুপুরে তাদের বিরুদ্ধে ফুলবাড়ী থানায় মামলা দিয়ে জেল-হাজতে পাঠানো হয়েছে।
আটক জুয়াড়িরা হলেন- মধ্য কাশিপুর গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রশিদুল ইসলাম (৩৭), একই গ্রামের গ্রাম পুলিশ জাবেদ আলী (৫০), হায়দার আলী (৩৭) গ্রাম পুলিশ আবদুর রহমান (৫৪), আব্দুল মতিন (৩৬), একরামুল হক (২৯), জাহাঙ্গীর আলম (২২), আব্দুল বারেক (৩৪), পার্শ্ববর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার পশ্চিম রামখানার শুকুরটারী গ্রামের আবু বকর সিদ্দিক (২২), উত্তর কাশিপুর গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আমিনুল ইসলাম (৪২), একই গ্রামের আবু তালেব (৩৭), অনন্তপুর গ্রামের হাবিবুর রহমান (৪২), আব্দুর রশিদ (৪৭), ফরিদুল হক দুলু (৫১), আবুল হোসেন (৫৮), লুৎফর রহমান (৪৭), বাবুল মিয়া (৪০), ধর্মপুর গ্রামের মমিনুল ইসলাম (৪৯) ও একই গ্রামের রুহুল আমিন (৩২)।
ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার ফুয়াদ রুহানী বাংলানিউজকে বলেন, মধ্য কাশিপুর গ্রামের মৃত হাগুরা মামুদের ছেলে আমির উদ্দিনের বাড়িতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক রশিদুল ইসলাম ও গ্রাম পুলিশ জাবেদ আলীর নেতৃত্বে খণ্ড-খণ্ডভাবে সমবেত হয়ে জুয়ার আসর বসায়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালিয়ে ১৯ জুয়াড়িকে আটক করা হয়। পরে মামলা দিয়ে তাদের জেল-হাজতে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৯
এফইএস/ওএইচ/