মন্ত্রী বলেন, অতীতের ভুল-ভ্রান্তি থেকে থাকলে তা সংশোধন করুন। কারো দায় আমরা নেবো না।
বৃহস্পতিবার (১৭ জানুয়ারি) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটির ১১৯তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী এ নির্দেশ দেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাকছুদুর রহমান পাটওয়ারী, অতিরিক্ত সচিব সিরাজউদ্দিন আহমেদ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান, যুগ্ম-সচিব শেখ মোহাম্মদ বিল্লাল হোসাইন, জেলা প্রশাসক ঢাকা, চট্টগ্রামসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে ভূমিমন্ত্রী বলেন, সবাইকে টিম ওয়ার্ক করতে হবে। দুর্নাম এখনো রয়ে গেছে। আমরা দুর্নামের ভাগীদার হতে চাই না। কাজের গতি বাড়াতে হবে। ভূমি মন্ত্রণালয়ের একটিই কাজ তা হলো জনসেবা নিশ্চিত করা।
অধিগ্রহণ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ভূমির যথেচ্ছা ব্যবহার বন্ধ করা হবে। নিশ্চিত করা হবে ভূমির সর্বোচ্চ ব্যবহার। রাজধানী, জেলা, উপজেলা শহরের অফিসগুলো ভার্টিক্যাল এক্সটেনশনের মাধ্যমে একই কম্পাউন্ডে রাখার উপযোগী করে জমি অধিগ্রহণ করতে হবে।
সভায় নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১, গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবন, ছাত্রাবাস, ছাত্রীনিবাসসহ অন্য স্থাপনা নির্মাণ, চট্টগ্রাম পাহাড়তলী মৌজায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আঞ্চলিক ক্যাম্পাস স্থাপন ও রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৯
জিসিজি/এএ