শুক্রবার (১৮ জানুয়ারি) দিনগত রাত ১০টার দিকে সোনাডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড এলাকার লেদ মেশিনের ব্যবসায়ী আক্তার হোসেন (৪৫) ও শিক্ষানবীশ কর্মচারী মেহেদীর (১৭) মরদেহ একই ঘর থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
শনিবার (১৯ জানুয়ারি) বিকেল ৪টা পর্যন্ত পুলিশ এ জোড়া হত্যার কোন ক্লু উদ্ধার করতে পারেনি।
পুলিশ বলছে, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলেই মৃত্যুর রহস্য অনেকটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।
এদিকে একই ঘর থেকে ফাঁস দেওয়া দু’টি মরদেহ উদ্ধার হওয়ায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। মৃত্যুর রহস্য এখনো উদঘাটন না হওয়ায় এলাকাবাসীর মনে বিভিন্ন প্রশ্নের জন্ম হচ্ছে।
সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বাংলানিউজকে বলেন, হত্যার রহস্য এখনও আমাদের স্পষ্ট নয়। এখনও দুইপক্ষের কেউ কোন অভিযোগ দেয়নি। যার কারণে কোন মামলাও হয়নি। যে বাসায় মরদেহ দু’টি পাওয়া গেছে সেখানে বাইরের কোন লোক প্রবেশ করেনি, এমনটাই আমরা প্রাথমিকভাবে পেয়েছি। ময়নাতদন্ত চলছে প্রতিবেদন পেলেই বোঝা যাবে।
শুক্রবার দিনগত রাতে সোনাডাঙ্গা ট্রাক টার্মিনাল এলাকার একটি ভাড়া বাড়ি থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় আক্তার হোসেন ও মেহেদী হাসানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মৃত আক্তার ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জের সামসুদ্দিন মন্ডলের ছেলে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৯
এমআরএম/জেডএস