শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মো. আলতাফ হোসেন বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার (২৪ জানুয়ারি) রাতে বিভিন্ন চিকিৎসকের চেম্বার, ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়গোনস্টিক সেন্টারের কাছ থেকে তাদের হাতেনাতে আটক করা হয়।
আটকরা হলেন- উত্তম বানিয়াপাড়া এলাকার জনাব আলীর ছেলে জুয়েল রানা, ধাপ জেল রোড এলাকার রমজান আলীর ছেলে নুরুন্নবী, সামছুল হকের ছেলে হামিদুল হক, সাহাবুদ্দিনের ছেলে সামছুল হক, ধাপ ভগিলেনের মাহবুবার রহমানের ছেলে খোরশেদ আলম, ধাপ শিমুলবাগ এলাকার মোনাব্বর আলীর ছেলে জোনাব আলী, আবেদ আলীর ছেলে মনিরুজ্জামান মনু, আজম আলীর ছেলে গোলাম মোস্তফা ওরফে গোলাপ, হরিরামপুরের বাচ্চা মিয়ার ছেলে লাভলু মিয়া, তফেল মিয়ার ছেলে আব্দুল মোন্নাফ, দক্ষিণ নিয়ামত পান্ডার দিঘী এলাকার হযরত আলীর ছেলে আরিফুল ইসলাম, জসিমুদ্দিনের ছেলে আইয়ুব আলী, হাছনা বাজার পূর্বগীলাবাড়ীর গোলাম মোস্তফার ছেলে মোজাফফর হোসেন, উত্তম বাওয়াইপাড়া খলিলুর রহমান মন্টুর ছেলে নূরে আলম ওরফে দুলাল, চড়াই খোলা বসুনিয়াপাড়ার শাহাদৎ হোসেনের ছেলে মহিদুল ইসলাম, খলিফাপাড়ার তাজেমের ছেলে আলাউদ্দিন ওরফে আলাল এবং খটখটিয়া ঘোলাপাড়ার আবুল কাশেমের ছেলে হাসু মিয়া।
তিনি আরও বলেন, আটকরা দূর-দূরান্ত থেকে চিকিৎসা নিতে আসা অসহায় সাধারণ রোগীরা বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করতেন। এরা বিভিন্ন চিকিৎসকের চেম্বার, ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়গোনস্টিক সেন্টারে রোগী দেওয়ার বিনিময়ে কমিশন পেতো। আটকদের বিরুদ্ধে উপ-পরিদর্শক (এসআই) আশিকুন নবী খন্দকার বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২০৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১৯
জিপি