সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে বংশালের মিজানকে (৩৫) ৫০ হাজার টাকা ও আরমানিটোলার কামরুল ইসলামকে (৬০) তিন লাখ টাকা জরিমানা এবং বংশালের সামশাবাদ লেনের শাহাদাৎ হোসেনকে (২৮) তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) র্যাব-৩ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৩’র একটি দল বংশালের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি এলাকায় অভিযান চালায়। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত অভিযান চলে। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন র্যাব-৩’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আক্তারুজ্জামান।
র্যাব-৩’র কোম্পানি কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বাংলানিউজকে জানান, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নকল প্রসাধনী তৈরি ও মজুদ করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করছিল। এ অপরাধে তিনজনকে জেল-জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় তিনটি দোকান ও দোকানের গুদামঘর থেকে ২২শ’ বোতল বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নকল শ্যাম্পু, ৩২৪ বোতল নকল জনসন বেবি লোশন, ৫০০টি জনসন বেবি লোশনের খালি বোতল, ১০০ পিস হিমালয়া ফেসওয়াশের নকল বোতল, ৫০০টি স্টিকার, ১০০ লিটার তরল লোশন ও ১০০ পিস শেভিং ফোম জব্দ করে ধ্বংস করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৯
এমএমআই/একে