রোববার (১৭ নভেম্বর) সকালে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব হল রুমে এ সভা করা হয়।
সভায় বক্তব্য রাখেন খাগড়াছড়ির ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মিটন চাকমা, ডা. বিবুল কান্তি ত্রিপুরা, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি জীতেন বড়ুয়া, সহ-সভাপতি মো. জহুরুল আলম।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ির প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা।
সভায় বক্তারা বলেন, যক্ষ্মা মানুষের শরীরে দু’টি অংশে চোখ ও নক ছাড়া শরীরে যেকোনো অংশে যক্ষ্মা রোগ হতে পারে। যক্ষ্মা হলে দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে। পাশাপাশি যক্ষ্মা রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যক্ষ্মারোগীকে পরিমিত, নিয়মিত, ক্রমাগত ও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ওষুধ খেতে হবে। কয়েক মাস ওষুধ খেয়ে অসমাপ্ত রাখলে পরবর্তিতে যক্ষ্মা রোগ হলে রোগীর ওষুধ খেলেও কার্যকারী হবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৯
এডি/আরআইএস/